» বাংলাদেশে মোট বনভূমির পরিমান** |
: |
২৫,০০০ বর্গ কি.মি। |
» বাংলাদেশে জনপ্রতি বনভুমির পরিমান*** |
: |
০.০১৮ হেক্টর। |
» বাংলাদেশের বন এলাকা |
: |
৪টি অঞ্চলে বিভক্ত যথা- ১। পাহাড়ী বনাঞ্চল ২। ম্যনাগ্রোভ বনাঞ্চল ৩। সমতল এলাকার শাল বনাঞ্চল ৪। গ্রামীন বন। |
» পাহাড়ী বনাঞ্চলের আয়তন |
: |
১৫,৬৬,৯৩৫ একর। |
» ম্যানগ্রোভ বনের আয়তন |
: |
১৪,০৫,০০০ একর। |
» শাল বনাঞ্চলের আয়তন |
: |
২,৮১,৯৫৩ একর। |
» বাংলাদেশের জাতীয় বননীতি প্রনীত হয় |
: |
১৯৭৯ সালে। |
» ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান প্রতিষ্ঠিত হয় |
: |
১৯৮২ সালে |
» দেশের প্রথম ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন উদ্ধোধন করা হয়*** |
: |
১৭ জানু ২০০১, চন্দ্রনাথ পাহাড়ে। |
» এশিয়ার বৃহত্তম এবং দেশের প্রথম ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন*** |
: |
সীতাকুন্ড ইকোপার্ক। |
» বলধা গর্ডেন** |
: |
ঢাকায় অবস্থিত |
» দেশের প্রথম সাফারি পার্ক*** |
: |
কক্সবাজারের চকোরিয়ার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ব |
» দেশের দ্বিতীয় সাফারি পার্ক* |
: |
গাজীপুরে অবস্থিত |
» বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি** |
: |
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনভূমি। |
» বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভুমি** |
: |
সুন্দরবন। (একক হিসেবে বৃহত্তম) |
» বাংলাদেশের তৃতীয় বনাঞ্চল |
: |
ধুপুর জঙ্গল। |
» সবচেয়ে বেশী বৃদ্ধি পায় |
: |
বাঁশ জাতীয় গাছ। |
» ভাওয়াল বনাঞ্চল অবস্থিত |
: |
গাজীপুর জেলায়। |
» মধুপুর বনাঞ্চলের প্রধান বৃক্ষ** |
: |
শাল বা গজারী। |
» সুর্যের কন্যা বলা হয়*** |
: |
তুলা গাছকে। |
» চিরহরিৎ বন বলা হয়*** |
: |
পার্বত্য বনাঞ্চল। |
» বরেন্দ্র ভুমিতে সবচেয়ে বেশি পাওয়ড যায়** |
: |
শাল গাছ। |
» বাংলাদেশের দীর্ঘতম গাছের নাম*** |
: |
বৈলাম গাছ। |
» সুন্দরবনের মোট আয়তন*** |
: |
৬০১৭ বর্গ কি. মি। |
» বাংলাদেশের বন গবেষণা কেন্দ্র** |
: |
চট্টগ্রামে। |
» উপকুলীয় সবুজ বেষ্টনীয় বনাঞ্চলে সৃজন করা হয়েছে*** |
: |
১০টি জেলায়। |
» ক্রান্তীয় বনাঞ্চলের প্রধান গাছ হল |
: |
শাল বা গজারী। |
» পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে গাছটি ক্ষতিকারক*** |
: |
ইউক্লিপটাস। |
» কোন দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনাঞ্চল থাকা প্রয়োজন মোট ভুমির*** |
: |
২৫ শতাংশ। |
» বাংলাদেশের বনাঞ্চলের পরিমাণ মোট ভুমির*** |
: |
১৭%। |
» মধুপুরের বনকে বলা হয়* |
: |
পত্রঝরা বন। |
» দেশের প্রথম ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন উদ্ধোধন করা হয় |
: |
|
» সুন্দরবন বিস্তৃত |
: |
বাংলাদেশ-ভারত। |
» দেশের ম্যানগ্রোভ বন*** |
: |
সুন্দরবন |
» দেশের উপকূলীয় বন** |
: |
সুন্দরবন |
» বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন*** |
: |
সুন্দরবন |
» সুন্দরবনের মোট আয়তন*** |
: |
১০,০০০বর্গ কি.মি. |
» বাংলাদেশের অন্তর্গত সুন্দরবনের আয়তন*** |
: |
৬০১৭ বর্গ কি.মি বা ২৪০০ বর্গমাইল। |
» বাংলাদেশের অন্তর্গত সুন্দরবনের আয়তন*** |
: |
মোট সুন্দরবনের ৬২% |
» সুন্দর বনের অভ্যন্তরে অবস্থিত |
: |
করমজল, দুবলার চর, হিরণপয়েন্ট |
» সুন্দরবন অবস্থিত*** |
: |
খুলনা, সাতক্ষীরা,বাগেরহাট,পটুয়াখালী, ও বরগুনা জেলায়। |
» সুন্দরবনের উল্লেখযোগ্য বৃক্ষ |
: |
সুন্দরী, গরান, গেওয়া, পশুর,ধুন্দল, কেওড়া, গোলপাতা |
» সুন্দরবন থেকে প্রচুর পরিমান |
: |
মধু আহরণ করা হয়। |
» সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ |
: |
সুন্দরী।এ গাছের নামেই বনের নামকরণ করা হয়েছে। |
» দিয়াশলাইয়ের কাঠি ও বাক্স প্রস্তুত হয়** |
: |
গেওয়া কাঠ থেকে । |
» ধুন্দল গাছের কাঠ থেকে প্রস্তুত করা হয় |
: |
পেন্সিল। |
» রং প্রস্তুত করা হয়*** |
: |
গরান গাছের ছাল থেকে । |
» রেলের স্লিপার তৈরী হয় |
: |
গর্জন কাঠ খেকে |
» দেশের মোট জ্বালানির ৬০ভাগ পুরণ হয় |
: |
বনাঞ্চল হতে সংগৃহীত কাঠ ও লাকড়ি হতে। |