Attached Place of Rivers
|
||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
» শাখা-প্রশাখাসহ বাংলাদেশে নদ-নদীর সংখ্যা ২৩০টি। » বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী সুরমা (৩৯৯ কিমি)। » বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ ব্রহ্মপুত্র (বাংলাদেশের একমাত্র নদ ব্রহ্মপুত্র)। » বাংলাদেশের প্রশস্ত নদী যমুনা যা ব্রহ্মপুত্রের প্রধান শাখা নদী। » হিমালয়ের কুমায়ূন পর্বতগাত্র সংলগ্ন গাঙ্গোত্রী হিমবাহ হতে উৎপন্ন হয়ে ভারতের গঙ্গা নদী (২৫৮ কিমি) রাজশাহী জেলার পাশ দিয়ে পদ্মা (১২০ কিমি) নামে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। » পদ্মা (১২০ কিমি) ও যমুনা (২৯১ কিমি) নদী গোয়ালন্দে মিলিত হয়েছে এবং মিলিত স্রোত পদ্মা নামে পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে চাঁদপুরে মেঘনার (৩৩০ কিমি) সাথে মিলিত হয়েছে।
» অন্যদিকে নাগা-মণিপুর জলবিভাজিকার দক্ষিণ ঢালে উৎপন্ন হয়ে আসামের বরাক নদী সিলেট সীমান্তে দু'শাখায় (সুরমা ও কুশিয়ারা) বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। » উত্তরের শাখা সুরমা নদী ছাতক, সিলেট ও সুনামগঞ্জের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। » দক্ষিণের শাখা কুশিয়ারা নামে প্রবাহিত হয়ে কাকুরিয়া সুরমার নিকট মেঘনা নাম ধারণ করে এবং চাঁদপুরে পদ্মার সাথে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। » এটি বাংলাদেশের দীর্ঘ নাব্য নদী। » রাজশাহী সীমান্ত হতে ১৬.৫ কিলোমিটার দূরে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের জঙ্গীপুরে গঙ্গা নদীর উপর ভারত ফারাক্কা বাঁধ তৈরি করা হয়েছে। » হালদা (৮০ কিমি) খাগড়াছড়ির বাটনাতলি পাহাড় থেকে উৎসারিত। » এটি দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়ে কালুরঘাট (চট্টগ্রাম) এর নিকট কর্ণফুলির সঙ্গে মিলিত হয়েছে।
|
||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
Copyright © Sabyasachi Bairagi |